সিম্পল সুদিং ফেসিয়াল টোনার
600.00৳
কোনো ট্যাক্স নেই
টোনার ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত পণ্যগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি। এটি আপনার ত্বকের ময়লা গভীর থেকে দূর করে। হাতে কটন প্যাড নিয়ে একটু টোনারে ভিজিয়ে আলতো করে মুখে চেপে লাগান। ঘষবেন না। তারপর ময়েশ্চারাইজার লাগান। মেকআপের এত কিছু ব্যবহারের পর অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা জরুরী। ত্বকের ময়লা থেকে ব্রণের উৎপত্তি। যা আপনার ত্বক নষ্ট করবে, যা আপনি চাইবেন না। ফেইসকে সুরক্ষিত করতে টোনারের আবশ্যকতা আছে ৷ এই টোনারটা এত ভাল সব স্কিন টাইপের জন্য।
উপকারিতাঃ
- স্কিনকে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে।
- পিম্পল মুক্ত রাখে।
- সারাদিন ময়েশ্চারাইজার রাখে।
টোনিং কি?
- আপনি মুখ ক্লিন করার পরেও যে মুখ সম্পূর্ণ ক্লিন হয়েছে কিনা, বা মুখে থাকা পোরস গুলো ওপেন হয়েছে কিনা তা কিন্তু ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়ার পরেও বোঝা যায়না। আর এই ক্লিন হওয়া মুখ আরো ফ্রেশ করার জন্য মুখে যে টোনার ব্যবহার করা হয় তাকেই টোনিং বলে।
টোনিং কেন করবেন?
- ফেস টোনিং করলে স্কিন ভেতর থেকে ক্লিন হয় সাথে পোরস প্রব্লেম ঠিক করা সহ ত্বক হয়ে যায় আরো দীপ্ত ও লাবণ্যময়। ফেস টোনিং নিয়মিত করা উচিত। টোনার সব স্কিন টাইপ অনুযায়ী খুবি গুরুত্বপূর্ণ।
কিভাবে ফেস টোনিং করবেনঃ
- যখন আপনি ফেসওয়াশ বা কোন ডাই রেমেডী ইউজ করে ফেস ক্লিন করবেন। তার ঠিক পরেই তোয়ালে দিয়ে হাল্কা করে মুখ মুছে নিবেন। এরপর আপনার ভাল লাগা কোন টোনার কটন প্যাড নিয়ে তা মুখে আলতো করে লাগাবেন যেখানে পোরস আছে সে জায়গাগুলো সুন্দর করে লাগাবেন।
কিভাবে ব্যবহার করেঃ
- পদক্ষেপ ১ঃ মনে রাখবেন টোনার লাগানোর পর কখনই সেটা মুছবেন না বা পানি, ফেসওয়াশ দিয়ে ধুবেন না। বরং শুকাতে দিন। আপনি মুখ ধোয়ার পর যদি চিন্তা করেন যে, কোন ফেস প্যাক লাগাবেন সেক্ষেত্রে আপনি টোনার ফেসপ্যাক ধুয়ে ফেলার পর ইউজ করবেন।